আন্দালুসের ছাত্র পর্ব: ১

1
440

লেখক: ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী | অনুবাদক: রাশেদুল আলম

পর্ব: ১ | পর্ব: ২

আমরা এখন আন্দালুসে ভ্রমণ করবাে, বর্তমানের স্পেন নয়, হাজার বছর পূর্বের আন্দালুসে ভ্রমণ করবাে, যখন সেখানে অনেক মসজিদ ছিলাে এবং ছিলাে অনেক মাদ্রাসা। মসজিদে মসজিদে আলেমগণ দরস দিতেন এবং দূরদূরান্ত থেকে এসে অসংখ্য ইলম-পিপাসু ছাত্র সেখানে ভীড় জমাতাে।

এখন আমরা আন্দালুসের এক আলেমের ঘটনা বর্ণনা করবাে। তিনি কীভাবে ইলম অর্জন করেছেন? ইলমের জন্যে কোথায় কোথায় সফর করেছেন? এজন্যে কতটা কষ্ট ভােগ করেছেন? কী জন্যে তিনি ইলম অর্জনের জন্যে ভিক্ষুকের পােশাক পরিধান করেছেন? কেননা আলেমতালেবে ইলমের পােশাক পরিধান করেননি?কী জন্যে তিনি সকাল-সন্ধ্যা দরজার সামনে এসে বলতাে আল্লাহর জন্যে আমাকে কিছু সাহায্য করুন, আমাকে কিছু ভিক্ষা দিন, সে কি সত্যিই ভিক্ষুক ছিল? না লােকটি দরিদ্র বা ফকির ছিলাে না; কিন্তু সে যার কাছে ইলম শিক্ষা করতাে সে তাঁকে একটা শর্ত দিয়েছিলাে যে, যদি তাঁর কাছ থেকে ইলম অর্জন করতে হয় তাহলে তাকে ভিক্ষুকের পােশাক পরিধান করতে হবে এবং সকাল-সন্ধ্যা তাঁর দরাজায় এসে ভিক্ষা চাইতে হবে, আশ্চর্য ব্যাপার!! কেননা তিনি এমনটা করলেন? এখন আমি আপনাদের সামনে এ বিষয়টিই বিস্তারিত বর্ণনা করবাে।

নাকি ইবনে মুখাল্লাদ রহিমাহুল্লাহ আন্দালুস থেকে সমুদ্রে ভ্রমণ করে আফ্রিকার উপকূলে পৌছলেন। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে মক্কায় আসলেন, মক্কায় কিছু দিন কাটিয়ে সেখান থেকে বাগদাদের দিকে পথ ধরলেন। অবশেষে অনেক কষ্টে বাগদদে পৌছলেন। তার মনইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহকে দেখা ও তার দরসে বসার জন্যে অস্থির হয়ে ছিল; কিন্তু আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ তখন ফেতনার পরীক্ষায় কষ্টে দিন কাটাচ্ছিলেন। অর্থাৎ খলকে কুরআনের ফেতনা। তিনি ফাতওয়া দিলেন- কুরআনকে মাখলুক বলা জায়েয নেই। কুরআন হল আল্লাহর কালাম আর আল্লাহর কালাম তার সিফাতের অন্তরভুক্ত। যেমনিভাবে আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারিমে বলেন :

আর মুশরিকদের কেউ যদি তােমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে,তবে তাকে আশ্রয় দিবে, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পায়, অতঃপর তাকে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেবে। এর কারণ হল, এরা জ্ঞান রাখে না।‘ [সুরা তাওবাহ, আয়াত : ৬]

অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা আরাে স্পষ্ট করে বলেছেন :

আর আল্লাহ মুসার সাথে সরারসরি কথােপকথন করেছেন।‘ [সুরা নিসা, আয়াত : ১৬৪]

আর আল্লাহ তাআলা নিজ সত্তার শানানুযায়ী কথা বলেন। আর কুরআন হল আল্লাহর কালাম যা তিনি আমাদের নিকট নাযিল করেছেন। সেখানে কিছু মানুষ ছিলাে যারা এটা অস্বীকার করতাে। তারা বলত- কুরআন হল আল্লাহ তাআলার মাখলুকের অন্তর্ভুক্ত (যা ধ্বংসশীল)। অর্থাৎ কুরআন মাখলুক। আর সেই যুগটা ছিলাে আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহর যুগ। তিনি বলেন, কুরআনকে মাখলুক বলা জায়েয নেই। কুরআন আল্লাহর কালাম। তারা বলে না কুরআনা মাখলুক (আর মাখলুক তথাসৃষ্টির সবকিছুই নশ্বর)। তিনি বলেন, না কুরআন আল্লাহর কালাম আর আল্লাহর কালাম কখনাে মাখলুক হতে পারে না। এভাবে তাদের মাঝে বিশাল মতানৈক্য সৃষ্টি হয়। তৎকালীন খলিফা ছিলাে আলমুতাসিম। তার একজন উজির ছিলাে,নাম আহমদ ইবনে আবু দাউদ; যে কুরআনকে মাখলুক বলার পক্ষে ছিল। সে খলিফাকে নিজ ভ্রান্ত মতবাদ বুঝাতে সক্ষম হয়েছিল। খলিফা মুতাসিম ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহকে নিজ মত পরিবর্তন করতে চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন; কিন্তু ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ ছিলেন অনড়, তিনি মরতে রাজি আছেন কিন্তু তাঁর মতবাদ-বিশ্বাস থেকে সামন্যও সরতে রাজি নন। এরপর তাঁকে প্রহার করা হল, তারপর চব্বিশ মাস জেলে বন্দি করে রাখা হল। এসময় প্রতিদিন তাকে প্রহার করা হত। মুতাসিম একদিন জল্লাদকে ডাকল এবং বললাে, আমাকে তােমার বেতটা দেখাও, সেটা মজবুত না-কিদুর্বল আমি দেখবাে। মুতাসিম বললাে, তাকে আমার সামনে প্রহার করাে, আমি দেখবাে। তুমি কি তাকে আস্তে প্রহার করাে না জোরে? এরপর জল্লাদ তাকে মুতাসিম ও মন্ত্রীদের সম্মুখে প্রহার করতাে।

তাঁকে প্রহার করেআবার জেলে বন্দি করে রাখা হত। তখনকার জেল ছিলাে খুবই সংকীর্ণ, আয়তনে ছােট, অন্ধকার; আলােবাতাস প্রবেশের কোনাে ব্যবস্থা থাকত না। ওযু গােসলের জন্যে কোনােধরনের পানির ব্যবস্থা থাকত না। আর তারা ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহর অবস্থাকে আরাে খারাপ ও শােচনীয় করে রেখেছিল, যাতে করে তিনি। তার মত থেকে সরে আসেন; কিন্তু ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ নিজ সিদ্ধান্তে পাহাড়ের মত অটল রইলেন। তিনি আপন মত থেকে চুল পরিমাণও নড়লেন না। এরপর যখন ওয়াসিক বিল্লাহ খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করল তখন তিনি ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহর উপর কিছুটা শিথিলতা করলেন। তিনি তাঁকে জেল থেকে বের করে গৃহবন্দি করে রাখলেন। মসজিদে গিয়ে সালাত আদায় করা, দরস প্রদান করা ও কোনাে ইলমি মজলিসে যাওয়া সম্পূর্ণ নিষেধ করলেন; এমনকি কারাে সাথে কথা বলাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিলাে। কারাে সাথে সাক্ষাতেরও অনুমতি ছিলাে না। তার সাথে যে দেখা করতে আসতাে বা কথা বলতে আসতাে তাকে জেলে বন্দি করে রাখা হত।

আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ যখন গৃহবন্দি অবস্থায় তখন শায়খ নাকি ইবনে মাখলাদ রহিমাহুল্লাহ আন্দালুস থেকে মক্কা হয়ে বাগদাদে পৌছলেন। তিনি ছিলেন দরিদ্র; তাঁর কোনাে বাহন ছিলাে না, তিনি এই দীর্ঘ সফর পায়ে হেঁটেপাড়ি দিয়েছেন। তিনি বাগদাদে এসে ইমাম

আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ সম্পর্কে মানুষকে জিজ্ঞেস করলেন। তারা তাকে বললাে, তুমি এখন ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ থেকে ইলম শিখতে পারবে না, এমনকি তার সাথে দেখাও করতে পারবে, কারণ ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ এখন গৃহবন্দি, সেখান থেকে বের হওয়া বা করাে সাথে দেখা করা তার জন্যে নিষিদ্ধ। অতঃপর নাকি ইবনে মাখলাদ রহিমাহুল্লাহ কিছুক্ষণ এদিক সেদিক ঘােরাঘুরি করে মসজিদে প্রবেশ করলেন। মসজিদে তখন ইয়াহয়া ইবনে মাইন রহিমাহুল্লাহ দরস প্রদান করছিলেন। ইয়াহইয়া ইবনে মাইন রহিমাহুল্লাহছিলেন নিজ যুগের একজন বড় ইমাম ও মুহাদ্দিস । নাকি রহিমাহুল্লাহ তাঁর মজলিসে গেলেন এবং তাঁকে সালাম দিয়ে বললেন, শায়খ আমি আন্দালুস থেকে এসেছি। সুতরাং আপনাকে কিছু প্রশ্ন করার অনুমতি হয়তাে আমার থাকবে। তিনি বললেন, ঠিক আছে আপনার প্রশ্ন করুন। ইয়াহইয়া ইবনে মাইন রহ. তখন দরস প্রদান করছিলেন, আশপাশে অনেক ছাত্র। নাকি রহিমাহুল্লাহ বললেন, আপনি অমুক রাবির ব্যাপারে কি বলেন? তিনি বললেন, সে সত্যবাদী; কিন্তু অনেক বিষয়ই ভুলে যান; সুতরাং তুমি তার হাদিসের উপর ভরসা করতে পার না। এরপর অপর আরেকজনের ব্যাপারে বললাে, অমুকে কেমন? তিনি বললেন সেও তার মতই। এরপর বললাে, হিশাম ইবনে আম্বার কেমন? তিনি বললেন, সে সিকাহ-নির্ভরযােগ্য, সত্যবাদী এবং আস-সিকাহ ফাওকাস সিকাহ অর্থাৎ তিনি অত্যন্ত নির্ভরযােগ্য বর্ণনাকারী। তখন তার আশপাশের ছাত্ররা বললাে, আপনি তারাতারি করেন, এখানে আরাে অনেক ছাত্র আছে এবং তাদের বেশ কিছু প্রশ্ন করার আছে। নাকি ইবনে মাখলাদ রহিমাহুল্লাহ বলেন, আমি তখন দাঁড়িয়ে গেলাম এবং বললাম, আমার আরেকজন সম্পর্কে প্রশ্ন করার আছে।

হে ভাই! একবার কল্পনায় সেই মজলিসকে দেখার ও সেখানে উপস্থিত হওয়ার চেষ্টা করাে। নাকি ইবনে মাখলাদ রহিমাহুল্লাহ ইয়াহইয়া ইবনে মাইনরহিমাহুল্লাহর দরসে উপস্থিত। তাঁর সামনে অসংখ্য ছাত্র উপবিষ্ট। নাকি ইবনে মাখলাদ রহিমাহুল্লাহ তাঁর সামনে এসে স্পষ্ট করে বলেছে যে, সে অনেক দূর দেশ থেকে এসেছে। নাকি রহিমাহুল্লাহ বলেন, আমি যখন দাড়ালাম এবং তাকে বললাম, আমার আরেকজন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার আছে। তিনি বললেন, কে সে?আমি বললাম আহমদ ইবনে হাম্বল। তখন সে বললাে, তুমি আহমদ ইবনে হাম্বল রহ. সম্পর্কে আমার কাছে প্রশ্ন করছাে!!? আরে আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহর নিকট তাে আমার সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে। আমার কি সেই অধিকার আছে যে, আমি আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ সম্পর্কে বলবাে সে সত্যবাদী, তার হাদিস গ্রহণ করা যাবে!! বরং আমার সম্পর্কে আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ কে প্রশ্ন করা হবে। আমি একজন দুর্বল লােক। আমার ব্যাপারে যদি আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ বলেন সে সত্যবাদী, তার হাদিস গ্রহণ করা যায় তাহলে এটা তাে আমার সৌভাগ্য ও খুশির বিষয়।

নাকি রহিমাহুল্লাহ বলেন, আমি তখন সেখান থেকে উঠে সােজা আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহর দরজায় এসে কড়া নাড়তে লাগলাম, তিনি ভিতর থেকে দরজা খুলে দিলেন। আমি তখন বললাম, আমি ইলম হাসিল করার জন্যে এসেছি। তিনি বললেন, ঠিক আছে কিন্তু আমার অবস্থা সম্পর্কে নিশ্চয় তােমার কাছে এরই মধ্যে সংবাদ পৌছেছে? আমি বললাম হাঁ, পৌছেছে; কিন্তু আল্লাহর শপথ করে বলছি আমি অনেক দূর থেকে আপনার কাছে ইলম শিখার জন্যে এসেছি। তিনি বললেন, কোথা থেকে এসেছাে? আমি বললাম পশ্চিমা দেশ থেকে। তিনি বললেন আফ্রিকা? আমি বললাম, আরাে দূর থেকে সমুদ্রের ওপারে আন্দালুস থেকে, সমুদ্র পার হয়ে আফ্রিকায় এসেছি, আফ্রিকা থেকে মক্কায়, অতঃপর মক্কা থেকে আপনার নিকট ইলম অর্জন করতে এসেছি। তিনি বললেন, আল্লাহর শপথ! অবশ্যই তােমার ইলম অর্জনের অধিকার রয়েছে; কিন্তু তুমি তাে আমার অবস্থা দেখতেই পাচ্ছাে। সুতরাং আমি তােমাকে ইলম শেখাতে ও হাদিস বর্ণনা করতে পারছি না। আমি বললাম, আমি আপনার কাছ থেকে ইলম শিখবাে, আমাকে আপনার ইলম শিখাতেই হবে। তিনি বললেন, ঠিক আছে আমি তােমাকে ইলম শিখাবাে কিন্তু একটা শর্ত আছে আর তাহল তুমি প্রতিদিন আমার কাছে ফকির-বেশে আসবে। অতঃপর আমার দরজায় এসে ভিক্ষা চাওয়ার ভান করে চিৎকার করতে থাকবে এবং বলবে আমাকে কিছু সাহায্য করুন, আমাকে কিছু খাবার দিন, অতঃপর আমি তােমাকে খাবার দিব এবং তােমার নিকট হাদিস বর্ণনা করবাে আর তুমি তখন তা মুখস্থ করে নিবে।

আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ জানতেন যে, তাকে যেহেতু কথা বলতে ও হাদিস বর্ণনা করতে নিষেধ করা হয়েছে সুতরাং তার আশপাশে গােয়েন্দাও নিয়ােগ করা হবে, যারা লক্ষ করবে যে, সে কারাে সাথে কথা বলে কি-না, কারাে নিকট হাদিস বর্ণনা করে কি-না? এবং সে ঘর থেকে বাইরে বের হয় কি-না? তিনি জানতেন যে, তাকে পর্যাবেক্ষণে রাখা হয়েছে। সুতরাং তিনি বললেন, তুমি প্রতিদিন ফকিরের বেশে আসবে। তােমার কাঁধে ফকিরের মত ব্যাগ ঝুলানাে থাকবে, পােশাক থাকবে তাদের মত জীর্ণশীর্ণ এবং তুমি তাদের মতই সাহায্য চাইবে আর আমি তােমাকে খাবার দেওয়ার ভান করে অল্পঅল্প করে কখনাে পাঁচটা কখনাে দশটা এভাবে সুযােগমত হাদিস শুনাবাে; কিন্তু সাবধান! কেউ যেনাে বুঝতে না পারে। আর একটা কথা তুমি অন্য কোনাে ইলমের মজলিসে বসবে না। যাতে গােয়েন্দারা এই সন্দেহ পােষণ করতে না পারে যে, লােকটি দিনে ইয়াহইয়া ইবনে মাইনের দরসে বসে আর মাগরিবের পরে ফকিরের বেশে ঘুরে, নিশ্চয় এর মধ্যে কোনাে রহস্য লুকিয়ে আছে। সুতরাং তুমি কোনাে ইলমের মজলিসে বসবে না এবং তােমার থেকে যেনাে কোনােভাবেই তালবে ইলমের অবস্থা প্রকাশ না পায়। আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ ইলম হাসিলের জন্যে তাঁকে এই পরিকল্পনা দিলেন। নাকি ইবনে মাখলাদ রহিমাহুল্লাহ কি এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছেন? তিনি কি এই পরিকল্পনামত আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহর নিকট আসতে পেরেছেন? না-কি তিনি গােয়েন্দাদের হাতে ধরা পরেছেন, অতঃপর তার পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে গেছে?

পর্ব: ১ | পর্ব: ২

উৎস: আত্মবিশ্বাসপৃষ্ঠা: ২২৩ – ২২৮

Print Friendly, PDF & Email


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

1 COMMENT

আপনার মন্তব্য লিখুন