ধূমপান পরিহার [আপনার অভ্যাস পরিবর্তন করুন]

0
262

smoking

লেখক: ড. খালিদ আবু শাদি | অনুবাদক: হাসান মাসরুর

১. আজকের আলোচ্য বিষয়ের ফায়দা

  • আল্লাহ তাআলার নৈকট্য অর্জন। বান্দা সবচেয়ে বেশি আল্লাহর নিকটবর্তী হয় অবাধ্যতা পরিত্যাগ করে আল্লাহর আদেশ পালনের মাধ্যমে।
  • ফেরেশতাদের নিকটবর্তী হওয়া। কারণ, মানুষ যে কারণে কষ্ট পায়, ফেরেশতারাও সে কারণে কষ্ট পায়।
  • আল্লাহর সাথে সততা। যদি আপনি ধূমপানের অভ্যাস পরিত্যাগের ব্যাপারে আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তাঁর সাথে সততা বজায় রাখেন, তাহলে তিনি অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবেন।
  • নফসের ওপর বিজয়ী হওয়া। মুমিন হলো শক্তিশালী। সে নিজের প্রবৃত্তির সামনে নিজেকে ছেড়ে দেয় না। নফস তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। যদি সিগারেটের ক্ষেত্রে আপনার ওপর আপনার নফস শক্তিশালী হয়ে যায়, তাহলে কীভাবে আপনি নিজের জান ও মাল দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করবেন, যখন জিহাদ করা আবশ্যক?
  • প্রকাশ্যে অবাধ্যতা পরিহার করা। ধূমপায়ী (প্রকাশ্যে) নিজের অবাধ্যতা নিয়ে গর্ব করে এবং অন্যকে নিজের অনুসরণ করতে আহ্বান করে।

এখানে ধূমপান পরিত্যাগে বস্তুগত ও স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতা রয়েছে। নফসের ওপরও বিশাল প্রভাব রয়েছে। যা ধূমপায়ী ব্যক্তির ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বিপরীত।

২. কুরআনের আলো

আল্লাহ তাআলা বলেন: “সে সমস্ত লোক, যারা আনুগত্য অবলম্বন করে এ রাসুলের, যিনি উম্মি নবি, যাঁর সম্পর্কে তারা নিজেদের কাছে রক্ষিত তাওরাত ও ইঞ্জিলে লেখা দেখতে পায়, তিনি তাদেরকে নির্দেশ দেন সৎকর্মের, বারণ করেন অসৎকর্ম থেকে; তাদের জন্য যাবতীয় পবিত্র বস্তু হালাল ঘোষণা করেন এবং নিষিদ্ধ করেন হারাম বস্তুসমূহ এবং তাদের ওপর থেকে সে বোঝা নামিয়ে দেন এবং বন্দিত্ব অপসারণ করেন, যা তাদের ওপর বিদ্যমান ছিল। সুতরাং যেসব লোক তাঁর ওপর ইমান এনেছে, তাঁর সাহচর্য অবলম্বন করেছে, তাঁকে সাহায্য করেছে এবং সে নুরের অনুসরণ করেছে, যা তাঁর সাথে অবতীর্ণ করা হয়েছে, শুধু তারাই নিজেদের উদ্দেশ্য সফলতা অর্জন করতে পেরেছে।” [সুরা আল-আরাফ, ৭ : ১৫৭]

সিগারেট হলো সেসব নোংরা বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত, আল্লাহ তাআলা যা হারাম করেছেন। আরে, এখনো কি সময় হয়নি যে, আপনি নিজ নবির পদাঙ্ক অনুসরণ করবেন এবং সফলদের অন্তর্ভুক্ত হবেন?

৩. রাসুল (সা:) আমাদের আদর্শ

রাসুল (সা:)-এর ওপর কোনো অভ্যাস কর্তৃত্ব করতে পারত না এবং তিনি কোনো কামনার হাতে বন্দীও হতেন না। সুতরাং যে ব্যক্তি যে দলের অন্তর্ভুক্ত হতে চায়, সে যেন তাদের সাদৃশ্য গ্রহণ করে। নবিজি (সা:) ছিলেন অন্যান্য নবিদের মাঝে সবচেয়ে বেশি দৃঢ় সংকল্পের অধিকারী। সত্যের ক্ষেত্রে বজ্রকঠিন। নিজের জন্য এমন কোনো সুযোগ তিনি রাখেননি, যে সুযোগে নফস তাঁকে বন্দী করে ফেলবে বা তাঁর ওপর প্রবল হবে।

৪. অমূল্য বাণী

বন্দী হলো সে, যাকে তার প্রবৃত্তি বন্দী করে ফেলেছে এবং আবদ্ধ হলো সে, যার হৃদয় আল্লাহ থেকে দূরে সরে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে।

কীভাবে আপনার দেহ ধূমপানের প্রভাব থেকে মুক্তি লাভ করে?

  • ধূমপান বন্ধের ২০ মিনিট পর আপনার রক্ত উত্তমভাবে চলাচল শুরু করবে।
  • আট ঘণ্টা পর বিষাক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের অর্ধেক দূর করে দেওয়ার পর আপনার রক্ত অতিরিক্ত অক্সিজেন সংগ্রহ করবে।

৫. একটি চমৎকার কাহিনি

জনৈক ধূমপায়ীর স্ত্রী বলেন, ‘আমি দশ বছর আগে এক ধূমপানকারী যুবকের সাথে বিয়ে বসেছি। তার শিক্ষা, গাম্ভীর্য এবং আচরণ খুবই সুন্দর ছিল। তবে আমি তার ধূমপানের কারণে জাহান্নামের স্বাদ ও মুসিবত আস্বাদন করছিলাম। আমি তাকে ধূমপান থেকে বিরত রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলাম। সে প্রত্যুত্তরে আমার সাথে ভালো আচরণই করত। কিন্তু “ছেড়ে দেবো, ছেড়ে দেবো” বলতে বলতে অনেক টাল-বাহানা করতে থাকল। এভাবেই চলতে থাকল। এক সময় তার নিজের প্রতিই নিজের ঘৃণা সৃষ্টি হলো।

সে গাড়িতে, ঘরে যেকোনো স্থানে ধূমপান করত। এমনকি তার এই ধূমপানের কারণে আমি তার থেকে তালাক নেওয়ার চিন্তা করলাম। এর কয়েক মাস পরে আল্লাহ তাআলা আমাকে একটি সন্তান দান করলেন। আর এই সন্তান আমার তালাক চাওয়ার মাঝে প্রতিবন্ধক হয়ে গেল। আমাদের এই শিশুটি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হলো। ডাক্তার এর মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন ধূমপানকে। কারণ, তার পিতা তার কাছে বসেই ধূমপান করত।

এক রাতে আমরা আমাদের কোনো এক অসুস্থ আত্মীয়ের সাথে দেখা করতে একটি হাসপাতালে গেলাম । আমরা যখন রোগী দেখে বের হলাম এবং গাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম, তখন আমার স্বামী ধূমপান করা শুরু করল। আমি তার জন্য দুআ করতে লাগলাম। আমাদের গাড়ির অদূরে একজন ডাক্তারকে তার গাড়ি খুঁজতে দেখলাম। তিনিই গাড়িতে সর্বশেষ উঠবেন। হঠাৎ তিনি আমার স্বামীর কাছে এসে দাঁড়ালেন এবং তাকে বললেন, “প্রিয় ভাই, আমি আজ সাত দিন যাবৎ নিজের মেডিকেল টিমকে সাথে নিয়ে এক ব্যক্তির জীবন রক্ষার চেষ্টা করে যাচ্ছি। সে তোমার বয়সী একজন যুবক, তার সামনে তার স্ত্রী ও শিশুরা রয়েছে।

আমি তার সন্তানদেরকে তার সাথে সাক্ষাতের অনুমতি দিয়েছি। কারণ, সে এতটাই মুমূর্ষু যে আমার ধারণা, সে আর কয়েক ঘণ্টার ভেতরেই মারা যাবে। সে শ্বাসযন্ত্রে কঠিন ক্যান্সার-ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছে । যদি আল্লাহ তাআলা তার প্রতি রহম করেন, তবেই সে বাঁচতে পারবে। তুমি কি ধূমপানের ভয়াবহতা বোঝার জন্য তার মতো হতে চাও? প্রিয় ভাই, তোমার কি উপলব্ধি করার মতো হৃদয় নেই? তোমার কি স্ত্রী-সন্তান নেই? তাদেরকে কার জন্য রেখে যাচ্ছ? তুমি কি অনর্থক একটি সিগারেটের কারণে তাদেরকে ছেড়ে যাবে? এই সিগারেটের ফলে তো শুধু বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক ব্যাধিই সৃষ্টি হয়।”

ডাক্তারের এই কথাগুলো আমিও শুনলাম—আমার স্বামীও শুনল। শুধু সামান্য কিছু মুহূর্তেই আমার স্বামী পরিবর্তন হয়ে গেল। সে সিগারেট ছুড়ে ফেলে দিল, এমনকি তার প্যাকেটটিও ফেলে দিল। তখন সেই মুখলিস ডাক্তার তাকে বলল, “সম্ভবত তোমার এই পরিবর্তন কাউকে দেখানোর জন্য নয়; সুতরাং নিজের এই পরিবর্তনকে বাস্তবতায় রূপ দাও।” আমার স্বামী গাড়ির দরজা খুলল। আমি নিজেকে তাতে সঁপে দিলাম। আমি কান্নায় ভেঙে পড়লাম। যেন আমি হলাম সে মিসকিনের স্ত্রী, যে অচিরেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে। আমার স্বামী কিছুক্ষণ বাকরুদ্ধ হয়ে রইল। নীরবতা তার ওপর ছেয়ে গেল।

অনেকক্ষণ পরেই কেবল গাড়ি চালাতে সক্ষম হলো। সে ওই মুখলিস ডাক্তারের শোকর আদায় করতে থাকল । আমি তখন তার সাথে মিলে ডাক্তারের শোকর আদায়ে শরিক হতে সক্ষম হলাম না। কিছুক্ষণ পরেই কেবল সক্ষম হলাম। তার ধূমপানের কাহিনি এখানেই সমাপ্ত হয়।’

এখানে আমি ওই ডাক্তারের কথা ও কাজে যে ইখলাস রয়েছে, তা খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছি। সে বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে নিজের দায়িত্ব আদায় করেছে। যদি প্রত্যেকেই এভাবে নিজের দায়িত্ব আদায় করে নিত, তাহলে আপনার কাছে কেমন মনে হতো! এমন ইখলাসের সাথে যদি প্রত্যেকেই কাজ করত, কত মুশকিল বিষয়ই না সমাধান হয়ে যেত ! কত মন্দ বিষয়েরই না সমাপ্তি ঘটত!

৬. রমাদানে ধূমপান

মনে রাখবেন, রমাদানে যেমন ভালো কর্মগুলোর সাওয়াব কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হয়, তেমনই মন্দ কর্মগুলোর গুনাহও কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হয়। সুতরাং যে রমাদান মাসে আল্লাহ তাআলার রহমত নাজিল হয়, তাতে আপনার গুনাহকে কয়েকগুণ বৃদ্ধি করার ব্যাপারে আপনি সতর্ক থাকুন! আপনার পুরো দিনের সিয়ামের সাওয়াবকে নষ্ট করে দেবেন না। এমন যেন না হয় যে, আপনি হালাল খাবার খেয়ে সিয়াম শুরু করলেন আর হারাম খাবার খেয়ে সিয়াম শেষ করলেন।

৭. মুক্তির সূর্য ডুবে গেছে

অনৈতিক ধূমপান

তাত্ত্বিক একটি বাস্তবতা: সিগারেটের ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন একটি কামরায় চার ঘণ্টা বসে থাকলে ১০টি সিগারেট খাওয়ার ক্ষতি হয়!

মদ ও ধূমপান: যদি ১০০ লোক অ্যালকোহল পান করে, তবে ১০-১৫% মানুষ অ্যালকোহলে আসক্ত হয়ে পড়বে। আর যদি ১০০ লোক সিগারেট সেবন করে, তাহলে আসক্তির হার হবে ৮৫%।

এই হলো সিগারেট সেবনের ভয়াবহ আসক্তি। মানুষ এর প্রতি বেশি আসক্ত হয়ে থাকে।

নারীদের ধূমপান: নারীদের ওপর গবেষণা করে পাওয়া গেছে যে, ধূমপান করে না এমন নারীদের তুলনায় ধূমপানকারী নারীদের ফুসফুসের ক্যান্সারের হার ২-৪ গুণ বেশি।

একটি হিসাব: আরববিশ্বে সর্বপ্রথম সিগারেটের পেছনে অর্থ বিনিয়োগ করে মিশর। মিশরীয়রা প্রায় ৮০ বিলিয়ন সিগারেট সেবন করে। মিশর তিন বিলিয়ন পাউন্ড অর্থ ব্যয় করে হৃদযন্ত্রের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায়, যার উৎস হলো ধূমপান। একটি মিশরীয় পরিবার তার আয়ের পাঁচ শতাংশ ব্যয় করে ধূমপানে। মিশরে ধূমপানকারীর সংখ্যা হলো ১৩ মিলিয়ন। যা মূল অধিবাসীদের ২১ শতাংশ।

৮. দুআ

হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে পূর্ণ ও স্থায়ী সুস্থতা প্রার্থনা করছি এবং সুস্থতার ওপর আপনার শোকর আদায় করছি। হে আল্লাহ, আমার প্রতি আপনার প্রদত্ত নিয়ামতের মাধ্যমে আমি আপনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা থেকে পানাহ চাচ্ছি।

৯. যথেষ্ট কথা হয়েছে, এখন কাজ দেখার বিষয়

  • নিজের প্রতি আস্থাশীল হোন এবং ধূমপান পরিত্যাগে আপনার সক্ষমতাকে নিশ্চিত করুন।
  • পূর্ণরূপে সিগারেট ত্যাগ করার জন্য একটি দিন নির্ধারণ করুন।
  • এই দিনটির ব্যাপারে আপনার পরিবার ও বন্ধুদের অবগত করুন এবং তাদের কাছে সমর্থন চান।
  • এই দিনের প্রভাতেই আপনি সিগারেট, দিয়াশলাই, ম্যাচের কাঠি ও সিগারেটের কৌটা থেকে নিজেকে মুক্ত করে নিন এবং ধূমপানের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে এমন প্রতিটি জিনিস থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন
  • বেশি বেশি পানি ও তরল জিনিস পান করুন। কফি, চা এবং কোকাকোলা- জাতীয় জিনিসকে আপনি অন্য কোনো পানীয় দ্বারা পরিবর্তন করুন, যেমন ফলের রস বা অন্য যেকোনো ভালো শরবত ইত্যাদি।
  • হালকা খাবার গ্রহণ করুন এবং ফলমূল ও তরুতাজা সবজি আহার করুন।
  • পুদিনার বীজ বা লজেন্স অথবা এ ধরনের যেকোনো জিনিস দিয়ে আপনার মুখ সব সময় ব্যস্ত রাখুন।
  • আপনার হাতকে সব সময় তাসবিহ বা চাবির রিং বা কলম অথবা এ ধরনের কোনো জিনিস দিয়ে ব্যস্ত রাখবেন।
  • যথাসম্ভব ধূমপানকারীদের মজলিশ থেকে দূরে থাকুন। নিজের আত্মীয়- স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতজন এবং ধূমপায়ীদের জানিয়ে দিন যে, আপনি তা ছেড়ে দিয়েছেন।
  • যখনই নিজের মাঝে ধূমপানের ব্যাপারে আসক্তি অনুভব করবেন, তখনই এই আসক্তির মোকাবিলা করবেন। সহসা এই আসক্তির উদয় একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। আপনি কিছু সময়ের জন্য হয়তো এর আসক্তি প্রবলভাবে অনুভব করবেন। তবে এই সময়ে নিজেকে অন্য যেকোনো বিষয়ে ব্যস্ত করে ফেলুন। যেমন: নিজ পরিবারের সাথে সময় কাটানো বা অন্য যেকোনো প্রিয় বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকা—তাহলে ধীরে ধীরে এই আসক্তি কমে যাবে।
  • এই সময়ের ভেতর এমন প্রতিটি জিনিস থেকে আপনি দূরে সরে থাকুন, যা আপনার স্নায়ুযন্ত্রকে উত্তেজিত করে তুলবে।
  • হালকা শরীরচর্চা করুন। যেমন স্বচ্ছ পরিবেশে হাঁটাচলা করা অথবা এ ধরনের কোনো শরীরচর্চা করা।
  • সর্বোত্তম চিকিৎসা হলো সততার সাথে দুআ করা।

১০. স্বার্থপর হবেন না

  • কথাগুলো আপনার মসজিদের মুসল্লি ও আপনার সহপাঠী-সহকর্মীদের মাঝে আলোচনা করুন।
  • এই বইটি নিজে পাঠ করে অন্যদেরকেও পড়তে দিন; যেন তারা এর থেকে উপকৃত হতে পারে।
  • মসজিদের ইমামকেও বইটি হাদিয়া দিতে পারেন; যেন তিনি জুমআর খুতবা বা তারাবিহ-পরবর্তী আলোচনায় এর থেকে ফায়দা গ্রহণ করতে পারেন।
  • আপনার পাশে যারা আছে, তাদেরকে ধূমপান পরিত্যাগের দাওয়াত দিন এবং আপনার সফল অভিজ্ঞতার কথা তাদের কাছে শেয়ার করুন।

উৎস: রমাদান-আত্মশুদ্ধির বিপ্লব, পৃষ্ঠা: ১৬৯ – ১৭৬

Print Friendly, PDF & Email


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

আপনার মন্তব্য লিখুন