গুনাহের দরজা সমূহ (পর্ব ১)

13
2655

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

লিখেছেনঃ আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান     ওয়েব সম্পাদনাঃ মোঃ মাহমুদ -ই- গাফফার

118

 পর্ব ১পর্ব ২

 গুনাহের কিছু কারণ ও ভূমিকা রয়েছে যা গুনাহের প্রতি টেনে নিয়ে যায়।

এবং তার কিছু প্রবেশ পথ রয়েছে যা সেখানে প্রবিষ্ট করে দেয়। গুনাহ থেকে বিরত ও বেঁচে থাকার জন্য এই সব বিষয়ের জানা নিতান্ত অপরিহার্য।

আল্লাহর অবাধ্য আচরণের অনেক কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে সর্ববৃহৎ হল, অপ্রয়োজনীয় ও নিরর্থক কাজে মানুষের জড়িয়ে পড়া। তাকে দ্বীন বা দুনিয়ার কোন উপকার করবে না। উপরন্তু নিরর্থক কাজ বর্জন করা মানুষের ইসলামের পরিপূর্নতা ও তার ঈমান বৃদ্ধির পরিচায়ক। রাসূল বলেছেন,

من حسن إسلام المرء تركه ما لايعنيه. أخرجه الترمذي(২৩১৭)، وابن ماجه (৩৯৭৬)، وحسنه النووي في الأربعين النووية، والالباني في صحيح سنن الترمذي(১৮৮৭).

‘মানুষের সর্বোত্তম ইসলাম হল নিরর্থক কাজ বর্জন করা।অতএব যে ব্যক্তি অনর্থক কাজে ব্যস্ত রইল এবং দুনিয়ার কাজে তার পূর্ণ সময় ব্যয় করল এবং অধিক হারে মুবাহ কাজ করল- এই মুবাহ কাজ দ্বারা আল্লাহর আনুগত্য করার সাহায্য চাওয়া ছাড়া – সে তার জন্য গুনাহের উপকরণ সমূহ উন্মুক্ত করে দিল।

 

তবে মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সমূহ-ই হল গুনাহের দরজা : আর সবচে’ ক্ষতিকারক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ।

ইবনুল কাইয়ুম বলেন, যে ব্যক্তি চতুষ্টয়কে সংরক্ষণ করল সে তার দ্বীনকে নিরাপদ করল সে গুলো হল:-

  • মুহূর্ত ও সময়
  • ক্ষতিকারক বস্তু সমূহ
  • বাকশক্তি এবং
  • পদক্ষেপ সমূহ।

 

অতএব, এই চারটি দরজায় নিজের পাহারাদার নিযুক্ত করা উচিত। এই গুলোর প্রাচীর সমূহে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা সৃষ্টি করবে। কেননা, এগুলোর মাধ্যমেই শত্র প্রবেশ করে তাকে। অত:পর সে গোটা ভূমিকে গ্রাস করে নেয় এবং প্রবল পরাক্রম হয়ে বিস্তার লাভ করে। মানুষের কাছে অধিকাংশ গুনাহ এই চারটি পথেই প্রবেশ করে তাকে।

 

সুতরাং গুনাহের উপকরণ ও যে সব প্রবেশপথে গুনাহ বিস্তার লাভ করে থাকে সে গুলো সম্পর্কে সম্যক অবগতি লাভ করা মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। যেন সে সে সব থেকে বেঁচে থাকতে পারে। এখন সে সব বিষয়ের বিশদ আলোচনা উপস্থাপিত হচ্ছে।

 

প্রথমত:

দৃষ্টিশক্তি- মানুষ দৃষ্টিশক্তি থেকে কোন ভাবেই অমুখাপেক্ষী নয়। যা দ্বারা সে তার পথ দেখতে পারে এবং তার গন্তব্য চিনতে পারে। এবং যা দ্বারা সে তার স্রষ্টার সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে। কিন্তু আমাদের বাস্তব সম্পর্কে চিন্তাশীল ব্যক্তি মাত্রই পর্যবেক্ষণ করছেন সে, এ মহান নেয়ামত দ্বারা মানুষ কীভাবে অনর্থক কাজের উদ্দেশে সীমা-লঙ্ঘন করছে, যা কোন প্রগতিবাদী সার্থক উন্নতির জন্য প্রচেষ্টাকারীর কর্ম হতে পারে না। এরশাদ হচ্ছে-

 لِمَنْ شَاءَ مِنْكُمْ أَنْ يَتَقَدَّمَ أَوْ يَتَأَخَّرَ. الدهر : ৩৭

যার ইচ্ছে সামনে অগ্রসর হোক, যার ইচ্ছে পশ্চাৎপসরণ করুক।

এবং সন্দেহ নেই যে, দৃষ্টিকে নিছক নিরর্থক বিষয়ে নিবন্ধ করা উচিত নয়।

যদিও তা মুবাহ হোক বা না হোক। এবং নিজদের দৃষ্টি সংযত রাখার ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে যদিও তা যতই কঠিন হোক না কেন।

এবং তা অপরিষ্কার নয়। যে, এই মুবাহ দৃষ্টি নিষিদ্ধ হতে পারে যখন তা দায়িত্ব পালনে গাফেল বানাবে।

অর্থহীন দৃষ্টি : অপকারী বইপত্র ও ম্যাগাজিন পড়ার জন্য দৃষ্টি বোলানো যেমন কাল্পনিক গল্প ও রহস্য গল্প। বিভিন্ন ঘটনা ও চরিত্রের কাল্পনিক বর্ণনার মাধ্যমে মনের স্থূল আনন্দ ছাড়া এগুলোতে অর্থবহ কিছু নেই। এমনি ভাবে উপকার শূন্য আরো বিভিন্ন মাধ্যমে যেমন ক্রীড়াও শিল্পের সংবাদ ও কুকুরের সংবাদ ইত্যাদি। যখন বিষয়টি এরূপ তাহলে হারাম ও নিষিদ্ধ বস্তুর প্রতি দৃষ্টিদান আরো অধিক নিরর্থক কাজ। বিশেষত: মানুষের গোপনাঙ্গের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করা। কেননা তা আরো বেশি নিন্দনীয় কাজ ঐ সত্তার নিকট যিনি চক্ষুসমূহের খিয়ানত ও অন্তর এর গোপন সবকিছুর খবর রাখেন। এবং যার মন নিষিদ্ধ দৃষ্টির মাধ্যমে তার অন্তরকে হারাম থেকে বিরত রাখতে চায় তবে তা তার জন্য বৈধ। কেননা, তা দু’টি ক্ষতির মধ্যে লঘুতর। এবং এই চিকিৎসা প্রয়োগের মাধ্যমে সে তার অন্তরকে কল্যাণময় দৃষ্টির দিকে ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে। এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি, যা দৃষ্টি এবং অন্যান্য বিষয় যথা অন্তর কথা ও সক্রিয় কর্মের ক্ষেত্র প্রযোজ্য।

 

দ্বিতীয়ত:

জিহ্বা- মানুষের অর্থহীন আচরণ যেমন কাজের ক্ষেত্রে হয় তদ্রুপ কথার ক্ষেত্রেও হয়। কেননা কথাও তার কাজের অংশ। তবে এ বিষয়ে অধি:কাংশ মানুষই বেখবর। তাই তারা তাদের কথাবার্তাকে কর্মের অঙ্গীভূত মনে করে না। উমর ইবনে আ: আযিয তাদের জন্য এ বিষয়টির তাৎপর্য সুস্পষ্ট করে দিয়েছেন: তিনি বলেন,

من علم أن الكلام من عمله أمسك عن الكلام إلا فيما يعنيه. الزهد للإمام أحمد ص২৯৬، وانظر:جامع العلوم والحكم، لابن رجب১/২৯১.

 ‘যে জানবে যে তার কথা কর্মেরই অংশ সে নিরর্থক কথা থেকে নিবৃত্ত থাকবে।’

বরং নিরর্থক কাজ থেকে বিরত থাকার নিকটতম উদ্দেশ্যে হল জিহ্বাকে অর্থহীন কথা থেকে বাঁচিয়ে রাখা।

 

এ বিষয়ে নবী সা.-এর কথা সাক্ষ্য দিচ্ছে,

إن من حسن إسلام المرء قلة الكلام فيما لايعنيه. أخرجه أحمد،১/২০১، وهو حسن لغيره.

‘মানুষের সৌন্দর্য ইসলাম হল অর্থহীন কথা থেকে জিহ্বাকে বাঁচিয়ে রাখা।  

 

আবু দারদা রা. বলেছেন—

من فقه الرجل قلة الكلام فيما لايعنيه. أدب المجالسة، لابن عبد البر، ص৬৮.

মানুষের বুদ্ধিমত্তার অংশ বিশেষ হল নিরর্থক বিষয়ে কথার স্বল্পতা।

 

مَا يَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ إِلَّا لَدَيْهِ رَقِيبٌ عَتِيدٌ. ق : ১৮

‘মানুষের বাক্য সংযমের ক্ষেত্রে আল্লাহর বাণী যথেষ্ট যে, সে যে কথা উচ্চারণ করে তার নিকট রয়েছে রক্ষণশীল প্রহরী।  

 

নবী সা.-এর বাণী—

وهل يكب الناس في النارعلى وجوههم-أوعلى مناخرهم- إلا حصائد ألسنتهم.

 ‘মানুষকে তাদের চেহারা বা কাঁধের উপর দিয়ে জাহান্নমে নিক্ষেপ করবে কেবল তাদের জিহ্বার শস্যসমূহ (কথা)।

 

জিহ্বাকে সংযত রাখবে এভাবে যে কোন শব্দ অনর্থক উচ্চারিত হবে না কেবলমাত্র ওইসব বিষয়ে কথা বলবে যেখানে তার দ্বীনের ক্ষেত্রে লাভ ও বৃদ্ধির আশা করা যায়। যখন সে কথা বলবে চিন্তা করবে তাতে কোন লাভ ও কল্যাণ আছে কি নেই? যদি কোন লাভ না থাকে নিজেকে সংযত রাখবে আর যদি তাতে কোন লাভ থাকে, তবে লক্ষ্য রাখবে এই কথার মাধ্যমে কী তার চেয়েও অধিক লাভ জনক কোন পথ ছুটে যাবে? এমন হলে এর দ্বারা ঐটিকে বিনষ্ট করবে না। ইবনে আব্বাস রা. বলেছেন—

خمس لهن أحسن من الدهم الموقفة: لا تتكلم فيما لا يعنيك، فإنه فضل ولا آمن عليك الوزر، ولا تتكلم فيما يعنيك حتى تجد له موضعا، فإنه رب متكلم في أمر قد وضعه في غير موضعه فيعنت..الصمت لابن أبي الدنيا ص৯৫(১১৪) إسناده ضعيف كما ذكره المحقق.

যখন তুমি অন্তরের কোন ইচ্ছাকে প্রকাশ করতে চাও তবে জিহ্বার নড়াচড়ার মাধ্যমেই প্রকাশ পায়। কেননা তার অভিব্যক্তি চেহারায় ফুটে ওঠে চাই সে চাক বা অস্বীকার করুক।

 

আশ্চর্যের বিষয় হল, মানুষের জন্য হারাম বস্তু খাদ্য হিসেবে গ্রহণ, জুলুম, মদ পান, ব্যভিচার, চুরি এবং নিষিদ্ধ দৃষ্টিদান ইত্যাদি বিষয় থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়। আর তার পক্ষে জিহ্বার আন্দোলন থেকে নিবৃত্ত থাকা খুবই কঠিন বিষয়। তাই তুমি এমন লোক দেখতে পাবে যার কাছে দ্বীন, এবাদত এবং দুনিয়া বিমুখতা সম্পর্কে পরামর্শ করা হয়। অথচ ঐ ব্যক্তি এমন সব কথা বলে যা তাকে নির্ঘাত আল্লাহর ক্রোধে নিপতিত করবে। এবং এমন বৈপরীত্য কথাবার্তা বলে যা আকাশ ও জমিনের চেয়ে ও অধিক দূরত্ব রাখে। এবং তুমি এমন অনেক লোক দেখেতে পাবে যারা অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে অনেক সচেতন অথচ তার জিহ্বা জীবিত বা মৃত সকলের ব্যাপারেই নির্বিচারে মন্তব্য করে সে কী বলেছে এ ব্যাপারে তার কোন পরওয়া নেই।

 

অর্থহীন কথাবার্তার সীমা বা পরিধি:

এমন কথাবার্তা বলা যদি সে চুপ থাকে তবে সে গুনাহগার হবে না এবং বর্তমান ও ভবিষ্যতে তার কোন ক্ষতি ও সাধিত হবে না। যেমন নিত্য দিনের ঘটনা এমন খাবার পোশাক ইত্যাদির আলোচনা। এবং অপরকে তার এবাদত সম্পর্কে প্রশ্ন করা এবং তার অবস্থান ও অপরের সঙ্গে তার কথাবার্তার অবস্থান ও কথাবার্তার বিবরণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা। যা দ্বারা জিজ্ঞাসিত ব্যক্তি কোন মিথ্যা বা ক্ষতি শিকার হয়।

প্রকৃতপক্ষে মানুষ :

আর নিরর্থক কথার অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে অর্থপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরঞ্জন করা। তবে এটা আপেক্ষিক বিষয়। অর্থহীন বেফায়দা কথাবার্তার ক্ষেত্রে ঈমানদের নিষিদ্ধকরণ সংক্রান্ত আলোচনা অনেক বেশি।

এটা অস্পষ্ট নয় যে, গিবত, পরনিন্দা, অপবাদ ও মিথ্যা কথা বলা ইত্যাদি অধিক যুক্তি সংগত ভাবে হাদিসের অন্তর্ভুক্ত।

 

মোট কথা জবানের ধ্বংসাত্মক পরিণাম ও তার বিপদ সমূহের পরিচয় লাভ এবং তা থেকে বেঁচে থাকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া নেহায়েত জরুরি। এই ভয়ে যে এর মাধ্যমে এ গুলোর সংঘটকরা ধ্বংস ও ক্ষতির মধ্যে নিপতিত হবে। ন্যূনতম এতটুকু উন্নীত হতে পারত তা থেকে বঞ্চিত হবে। এবং অর্থহীন কথাবার্তায় অনেক ক্ষতি রয়েছে। যথা: রিজিক বিলম্বকরণ, হেফাজতকারী ফেরেশতাদের যন্ত্রণা প্রদান, আল্লাহর নিকট নিরর্থক কথাবার্তার

 

রেকর্ড প্রেরণ ও শীর্ষ সাক্ষীদের সামনে সে আমলনামা পঠন জান্নাতে থেকে বাধা প্রদান, হিসাব, ভর্ৎসনা, তিরস্কার, দলিল উপস্থাপন করা এবং আল্লাহর থেকে লজ্জা পাওয়া।

হাদিসে এসেছে,

إن أحدكم ليتكلم بالكلمة من رضوان الله، ما يظن أن تبلغ ما بلغت، فيكتب الله له بها رضوانه إلى يوم يلقاه، وإن أحدكم ليتكلم بالكلمة من سخط الله ما يظن أن تبلغ ما بلغت، فيكتب الله بها سخطه إلى يوم يلقاه. أخرجه الترمذي، ح২৩১৯،وقال: حسن صحيح، وصححه الألباني،ح১৮৮৮.

তোমাদের কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি দায়ক কোন কথা বলে অথচ সে ধারণা করতে পারে না তা কোথায় পৌঁছোবে, অত:পর আল্লাহ তার জন্য কেয়ামতের সাক্ষাৎ দিবসে আপন সন্তুষ্টি লিপিবদ্ধ করে রাখেন এবং তোমাদের একই আল্লাহর অসন্তোষ প্রদানকারী কোন কথা বলে অথচ সে ধারণাও করতে পারে না তার পরিণাম কী হবে, অত:পর আল্লাহ কেয়ামত দিবসের জন্য তার প্রতি অসন্তুষ্টি লিখে রাখেন। 

 

কথিত আছে, লোকমানকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল তিনি কীভাবে তার মর্যাদাও সম্মানের আসন লাভ করেছেন। তিনি বলেছেন,

صدق الحديث، وطول السكوت عما لا يعنيني.

সত্য কথনও অর্থহীন বিষয়ে দীর্ঘ নীরবতা পালন।

 

মুহাম্মদ ইবনে আজলান বলেছেন—

إنما الكلام أربعة: أن تذكر الله، أو تقرأ القرآن، أو تسأل عن علم فتخبر به، أو تتكلم فيما يعنيك من أمر دنياك. التمهيد لابن عبد البر،৯/২০২.

প্রকৃতপক্ষে কথা চার প্রকার : যথা; আল্লাহকে স্মরণ করা অথবা পবিত্র কোরআন পাঠ করা অথবা কোন জ্ঞান সম্পর্কে প্রশ্ন করে সে বিষয়ে অবগত হওয়া অথবা দুনিয়ার বিষয়ে উপকারী কথাবার্তা বলা।

 

হাসান ইবনে হুমাইদ বলেছে,

وقلت من مقالته الفضول       إذا عقل الفتى استحيا واتقى

যখন কোন যুবক বুদ্ধিদীপ্ত হবে সে সলাজ ও খোদা-ভীরু হবে। এবং সে কথাবার্তায় পরিমিত ও স্বল্পভাষী হবে।

 

 

ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

 

Print Friendly, PDF & Email
Banner Ad


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

13 COMMENTS

  1. Apnake Onek Onek Dannabad আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমানShaheb. Insha Allah Amio Chesta Korsi kom kotha boler. Dua korben.

  2. কোর’আন-হাদিসের বাণী পেতে এই ইসলামিক পেইজে লাইক দিন, পবিত্র কোরআন ও হাদীসের বাণী (একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য)

আপনার মন্তব্য লিখুন