পরকাল যাত্রা – শেইখ তাউফিক চৌধুরী (অডিও/ভিডিও লেকচার)

29
4742

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা: এই অডিও/ভিডিও লেকচারটিতে বক্তা কুরআন ও হাদিসের আলোকে পরকাল যাত্রা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। এর মধ্যে তিনি  মৃত্যুর পরবর্তী অবস্থার বর্ণনা, কবরের আজাব, কিভাবে কবরের আজাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, কেয়ামতের পূর্বের উল্লেখযোগ্য ১০টি আলামত, জান্নাত এবং জাহান্নামের সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। এই প্রোগ্রামটি ১লা মে ২০১২, চট্টগ্রাম শহরের কিশালয় কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছে Al-Hidaya International School  এবং Mercy Mission

About Dr. Tawfique Chowdhury: Dr Tawfique Chowdhury is the Chairman and CEO of Mercy Mission World. Mercy Mission is the mother of such well known brands such as AlKauthar Institute, Ramadan TV, Twins of Faith, Just go do it and tens more.

Dr Tawfique excelled in his studies both classically from the scholars of Medinah as well as graduating from the college of Shariah from the Islamic University of Medinah. He is also a medical doctor working in Gold Coast, Australia. In addition to this, he is also an experienced business professional having worked in a number of companies worldwide, as well as being a corporate solutions trainer, business coach and mentor. Tawfique is welling for specialising in jurisprudence, islamic finance and in contemporary Muslim issues. To this end, he is a regular contributor on various TV channel and numerous conferences worldwide.

New – অডিও লেকচার

Part 1 – Download
Part 2 – Download
Part 3 – Download
Part 4 – Download

 

Print Friendly, PDF & Email


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

29 COMMENTS

  1. খুব ভালো লাগলো। মাশাআল্লাহ এইরকম লেকচার আরো বেশি করে পোস্ট করুন। ঈমান অনেক বেরে যায়। 

  2. Walaykum Assalaam.. Kichu kichu lecture Audio Shunte bhalo laage na or bujha jai na. jehutu aeta ekta onek lomba program chilo, so amra video tai dewa prefer korlam.. 

  3. আলহামদুলিল্লাহ ! 
    খুব-ই ভাল লেগেছে ! এই প্রথম উনার বক্তৃতা শোনার সৌভাগ্য হয়েছে! এক কথায় অনবদ্য , মাশাআল্লাহ! আল্লাহ উনাকে হায়াত দরাজ করুন, আজকের মুসলিম সমাজে উনার মতো একজন ব্যক্তির খুব-ই প্রয়োজন !
    জাযাক আল্লাহ খায়ের , এতো ভাল একটি বিষয় আমাদের উপহার দেবার জন্য!

  4. Assalamualikum,
    Amora lecture shune onek kichu jante parlam ,ja amader ojana chilo.Alhamdulillah.Ashakori amar poribarer shobai k nie maje maje  ai unar lectue shunbo Inshallah. Jate bisesh jinish gulo vule na jai.Ar por aro lecture posting chai.Allah unak o unar poribar k valo rakhun ai doa kori shobsmoi.

  5. july 6-7th e dhakay pillars of mercy event hochhe jekhane dr. towfique chowdhury lecture deben. shetar video upload er bebostha korben pls. opekkhay roilam.

  6.  Assalamuwalaikum,
    Dhonnobad apnar suggestion er jonno kintu Al Kauthar Institute  oder kono course Recording korte day na.

  7. Mediafire er link dewa hoyechhe… ekhon chaile audio download korte parben inshaAllah :)

  8. Walaykum Assalaam..

    Apnar shubidhar jonno, amra Audio Lecture er link diyechi. Apni easily download korte paren..

  9. আলহামদুলিল্লাহ। এই লেকচারের উছিলায় মহান আল্লাহ্ তা’লা “আমার জীবন” কে পরিবর্তন করে দিয়েছে।
    দয়া করে এই ধরনের লেকচার,বেশি বেশি করে পোষ্ট করুন। ধন্যবাদ…

  10. লেকচার গুলো সম্পুর্ণ ডাউনলোড করতে পারছিনা, 1st part টি মাত্র kb.508 তে এবং অন্যগুলো প্রায় এরকম সাইজেরই ডাউনলোড হচ্ছে। দয়া করে কেউ সাহায্য করুন।

  11. আপনি অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে অথবা ডাউনলোড করার সফটওয়্যার দিয়ে আবার ডাউনলোড করার চেষ্টা করুন। ফাইল গুলো সম্পূর্ণ আপলোড করা আছে।

  12. দুঃখিত! আমি ইতিমধ্যে ৩টি Browser এর মাধ্যমে চেষ্টা করেছি (FireFox, Google Chrome and Opera mini)। উল্লেখ্য যে অন্য একটি সাইটের মাধ্যমেও চেষ্টা করেছি সেখানেও একই অবস্থা। তবে ডাউনলোড করার সফটওয়্যার দিয়ে চেষ্টা করিনি। তবে ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য।

  13. আলহামদুলিল্লাহ!!এই লেকচারটা অনেককেই শুনিয়েছি।সবাই খুব পছন্দ করেছে।সবার মধ্যেই আল্লাহর রহমতে অনেক পরিবর্তন এসেছে এই লেকচার শুনে।উনাকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন।

  14. আলহামদুলিল্লাহ !
    এই প্রথম উনার বক্তৃতা শোনার
    সৌভাগ্য হয়েছে! এক কথায় অনবদ্য , মাশাআল্লাহ! আল্লাহ উনাকে হায়াত দরাজ
    করুন, আজকের মুসলিম সমাজে উনার মতো একজন ব্যক্তির খুব-ই প্রয়োজন ! How we can get more lecture form

    শেইখ তাউফিক চৌধুরী .

  15. Alhamdollia very nice . In Sha Allha I will share posts from here to my Facebook Islamic page “Message of Islam” @[289050654445519:]

  16. Alhamdullillah, 
    Its rally amazing real view lecture , I learned a lot from it,  I would request him for more Bangla Lecture , 
    Zazakallah Khair,

  17. প্রশ্নঃ কোন মসিজদে কবর থাকলে সেখানে নামায আদায় করার হুকুম কি?
    উত্তরঃ কবর সংশ্লিষ্ট মসজিদে নামায আদায় করা দু’ভাগে বিভক্তঃ
    প্রথম প্রকারঃ প্রথমে কবর ছিল। পরবর্তীতে তাকে কেন্দ্র করে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ওয়াজিব হচ্ছে এই মসজিদ পরিত্যাগ করা; বরং মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা। যদি না করা হয় তবে মুসলিম শাসকের উপর আবশ্যক হচ্ছে উক্ত মসজিদ ধ্বংস করে ফেলা।
    দ্বিতীয় প্রকারঃ প্রথমে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। পরে সেখানে কোন মৃতকে দাফন করা হয়েছে। তখন ওয়াজিব হচ্ছে, কবর খনন করে মৃত ব্যক্তি বা তার হাড়-হাড্ডি সেখান থেকে উত্তোলন করে, মুসলমানদের গোরস্থানে দাফন করা। এই মসজিদে শর্ত সাপেক্ষে ছালাত আদায় করা জায়েয। আর তা হচ্ছে, কবর যেন মসজিদের সম্মুখভাগে না হয়। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কবরের দিকে ছালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন।
    কেউ প্রশ্ন করতে পারে, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কবর তো মসজিদের মধ্যে? এর জবাব কি?
    এর জবাব হচ্ছে, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর মৃত্যুর পূর্বেই মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। একথা সবার জানা যে, তাঁকে মসজিদের মধ্যে দাফন করা হয়নি; বরং মসজিদ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা স্থান, তাঁর নিজ গৃহে তাঁকে দাফন করা হয়েছে। কিন্তু পরবর্তীতে ৮৮ হিঃ সনে খলীফা ওয়ালিদ বিন আবদুল মালিক তার অধিনস্থ মদীনার আমীর ওমর বিন আবদুল আযীযকে পত্র মারফত নির্দেশ প্রদান করেন, মসজিদে নববী ভেঙ্গে পূণঃনির্মাণ করার সময় যেন উম্মুল মু’মেনীন তথা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর স্ত্রীদের গৃহগুলোকে মসজিদের আওতার মধ্যে নিয়ে আসা হয়। তখন ওমর বিন আবদুল আযীয মদীনার নেতৃস্থানীয় লোক এবং ফিক্বাহবিদদেরকে একত্রিত করে তাঁদের সামনে খলীফার পত্র পড়ে শোনান। বিষয়টি তাদের কাছে খুবই কঠিন মনে হয়। তাঁরা বললেন, কবর ও গৃহগুলোকে বর্তমান অবস্থাতেই রেখে দেয়া উচিত। উপদেশ গ্রহণ করার জন্য এটাই সর্বাধিক সঠিক উপায়। বর্ণিত আছে যে, সাঈদ বিন মুসাইয়্যেব আয়েশা (রাঃ)এর গৃহ তথা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কবর শরীফকে মসজিদের মধ্যে শামিল করার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে বাধা প্রদান করেন। কেননা তিনি আশংকা করছিলেন যে, এই কবরকে মসজিদে রূপান্তরিত করা হতে পারে। যা হাদীছের ভাষায় নিষিদ্ধ। বিষয়টি ওমর লিখে পাঠালেন খলীফা ওয়ালিদের কাছে। কিন্তু ওয়ালিদ তার নির্দেশই বাস্তবায়ন করার আদেশে অটল রইলেন। ফলে বাধ্য হয়ে ওমর খলীফার নির্দেশ মোতাবেক কবরকে মসজিদের মধ্যে শামিল করে ফেললেন।
    অতএব আপনি দেখলেন, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কবর মূলতঃ মসজিদের মধ্যে দেয়া হয়নি। আর কবরের উপর মসজিদও বানানো হয়নি। সুতরাং যারা মসজিদে দাফন করা বা কবরের উপর মসজিদ তৈরীর বৈধতার পক্ষে কথা বলে তাদের কোন দলীল নেই। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)থেকে বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিত হয়েছে তিনি বলেন:
    لَعْنَةُ اللَّهِ عَلَى الْيَهُودِ وَالنَّصَارَى اتَّخَذُوا قُبُورَ أَنْبِيَائِهِمْ مَسَاجِدَ
        “ইহুদী ও খৃষ্টানদের প্রতি আল্লাহর লা’নত (অভিসম্পাত), তারা তাদের নবীদের কবর সমূহকে মসজিদে রূপান্তরিত করেছে।”
    রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মুমূর্ষু অবস্থায় ইহুদী খৃষ্টানদের কার্যকলাপ থেকে কঠিনভাবে সতর্ক করার উদ্দেশ্যে উপরোক্ত বাণী পেশ করেন। উম্মে সালামা (রাঃ) হাবশায় হিজরত করে খৃষ্টানদের গীর্জা বা উপাসনালয়ে স্থাপিত বহু মূর্তী দেখেছিলেন। বিষয়টি নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি বলেন:
    أُولَئِكَ قَوْمٌ إِذَا مَاتَ فِيهِمُ الْعَبْدُ الصَّالِحُ أَوِ الرَّجُلُ الصَّالِحُ بَنَوْا عَلَى قَبْرِهِ مَسْجِدًا وَصَوَّرُوا فِيهِ تِلْكَ الصُّوَرَ أُولَئِكَ شِرَارُ الْخَلْقِ عِنْدَ اللَّهِ
        “ওরা এমন জাতি, তাদের মধ্যে কোন নেক বান্দা বা সৎলোক মৃত্যু বরণ করলে তার কবরের উপর তারা মসজিদ তৈরী করত এবং ঐ মূর্তিগুলো স্থাপন করত। ওরা আল্লাহর কাছে সৃষ্টির মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট।”
    আবদুল্লাহ্ বিন মাসঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)বলেন,
        “সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক হচ্ছে তারা, যাদের জীবদ্দশায় ক্বিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। আর যারা কবর সমূহকে মসজিদে রূপান্তরিত করেছে।” ইমাম আহমাদ উত্তম সনদে হাদীছটি বর্ণনা করেন।
    অতএব মু’মিন কখনই ইহুদী-খৃষ্টানদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সন্তুষ্ট হবে না এবং সৃষ্টি কুলের মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুন