সালাত ও পবিত্রতা – জামা‘আতে সালাত আদায় করার অপরিহার্যতা

1
3128

solat1

 শায়খ আল্লামা আব্দুল আযীয ইবন আব্দুল্লাহ ইবন বায (রহিমাহুল্লাহ)

অনুবাদ: মোহাম্মদ রকীবুদ্দীন আহমাদ হুসাইন | সম্পাদনা: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

জামা‘আতে সালাত আদায় করার অপরিহার্যতা

মুসলিম পাঠকবৃন্দের প্রতি আব্দুল আযীয ইবন আব্দুল্লাহ ইবন বায (রহিমাহুল্লাহ) এর একটি বিশেষ আহবান। আল্লাহ তা‘আলা  তাঁর সন্তুষ্টির কাজে তাদের তাওফীক দান করুন এবং আমাকেও তাদের সেই সমস্ত লোকের অন্তর্ভুক্ত করুন যারা তাঁকে ভয় করে তার নির্দেশ মেনে চলে। আমীন!

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু

নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানতে পারলাম যে, অনেক লোক জামা‘আতে সালাত আদায়ে অবহেলা করছেন এবং কোনো কোনো আলেমের ছাড়প্রবণ বক্তব্যকে এর পক্ষে দলীল হিসেবে পেশ করছেন। তাই, আমার কর্তব্য হলো, সবাইকে এই বিষয়ের গুরুত্ব ও এর ভয়ঙ্কর দিকগুলো স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া এবং এই কথাও বলে দেওয়া যে, কোনো মুসলিমের পক্ষে এমন বিষয়ে অবহেলার আচরণ করা উচিত নয় যে বিষয়কে আল্লাহ তা‘আলা তাঁর মহান কিতাবে এবং রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর হাদীসে বিশেষ মর্যাদা ও গুরুত্ব সহকারে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর কিতাব কুরআনে কারীমে বহুবার উল্লেখ করে বিষয়টির মর্যাদা বৃদ্ধি করেছেন; এই সালাত নিয়মিত পালন করা ও জামা‘আতের সাথে তা আদায় করার নির্দেশ প্রদান করে একথাও পরিস্কার করে বলে দিয়েছেন যে, এই সালাতের প্রতি অবজ্ঞা ও অবহেলা প্রদর্শন করা মুনাফিকদের অন্যতম লক্ষণ। আল্লাহ তা‘আলা তার সুস্পষ্ট গ্রন্থে নির্দেশ প্রদান করে বলেন: “তোমরা সালাতের হেফাযত কর এবং বিশেষ করে মধ্যবর্তী সালাতের, আর তোমরা আল্লাহর জন্য একাগ্রচিত্তে দাড়াও।” [সূরা বাক্বারাহঃ ২৩৮]

সে বান্দাহ কিভাবে সালাতের হেফাযত বা তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা শিখবে যে তার অপর মুমিন ভাইয়ের সাথে সালাত আদায় না করে তার মর্যাদার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে? আল্লাহ তা‘আলা  বলেন: “আর তোমরা সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত প্রদান কর এবং সালাত আদায়কারীদের সাথে সালাত পড়।” [সূরা বাক্বারাহঃ ৪৩]

জামা‘আতে সালাত পড়া এবং অন্যান্য মুসল্লিদের সাথে সালাতে শরীক হওয়া যে ওয়াজিব এ পবিত্র আয়াত তার অকাট্য প্রমাণ। শুধু সালাত কায়েম করা যদি উদ্দেশ্য হতো তাহলে আয়াতের শেষাংশে واركعوا مع الراكعين বলার স্পষ্ট কোনো উপলক্ষ দেখা যায় না। যেহেতু আয়াতের প্রথম অংশেই আল্লাহ তা‘আলা  সালাত কায়েম করার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তা‘আলা অন্য একটি আয়াতে বলেন: “এবং তুমি যখন তাদের মধ্যে অবস্থান করবে ও তাদের সাথে সালাত কায়েম করবে তখন তাদের একদল তোমার সাথে যেন দাড়ায় এবং তারা যেন সশস্ত্র থাকে। তাদের সিজদা করা হলে তারা যেন তোমাদের পিছনে অবস্থান করে; আর অপর একদল যারা সালাতে শরীক হয় নাই তারা তোমার সাথে এসে যেন সালাতে শরীক হয় এবং তারা যেন সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে।” [সূরা নিসা – ১০২]

এখানে আল্লাহ তা‘আলা যখন যুদ্ধাবস্থায় জামা‘আতের সাথে সালাত আদায় করা ওয়াজিব করে দিয়েছেন, তখন শান্ত অবস্থায় কি তা ওয়াজিব হবে না? কাউকে যদি জামাতে সালাত পড়া থেকে বিরত থাকার অনুমতি দেওয়া হত তাহলে শত্রুর সম্মুখে কাতারবন্দী অবস্থায় এবং হামলার মুখোমুখি মুসলিম সৈন্যগণ জামাতে সালাত পড়া থেকে রেহাই পাওয়ার অধিকতর যোগ্য হতেন। তাদেরকে যখন এর অনুমতি দেওয়া হয়নি তখন জানা গেল যে জামাতে সালাত আদায় করা অন্যতম ওয়াজিবগুলোর অন্তর্ভুক্ত এবং এথেকে বিরত থাকা কারো পক্ষে জায়েয নয়। সহীহ বুখারী ও মুসলিম শরীফে আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেনঃ “আমি মনস্থ করছিলাম যে, আমি সালাতের জন্য নির্দেশ দেই যাতে সালাত কায়েম হয়; এরপর লোকজনকে নির্দেশ দেই যাতে সালাত কায়েম হয়; এরপর একজন লোককে নির্দেশ দেই সে যেন লোকজন নিয়ে জামাতে সালাত পড়ে, আর আমি এমন কিছু লোক নিয়ে যাদের সাথে কাঠের আঁটি থাকবে, ঐসব লোকের দিকে যাই যারা সালাতে হাজির হয় না এবং সেখানে গিয়ে তাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেই।” [বুখারী ও মুসলিম]

সহীহ মুসলিম শরীফে আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন: “অবশ্যই আমরা দেখেছি যে, মুনাফিক, যাদের নিফাক পরিজ্ঞাত এবং অসুস্থ লোক ব্যতীত জামাতে সালাত পড়া থেকে কেউ পিছনে থাকত না। এমনকি, (রোগী হলেও) দু’জন লোকের সাহায্যে চলে এসে সালাতের হাজির হতো।” তিনি আরো বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে হেদায়াতের সুন্নাত সমূহ (নিয়ম-পদ্ধতি) শিক্ষা দিয়েছেন। তন্মধ্যে অন্যতম সুন্নাত হলো মসজিদে গিয়ে জামাতে সালাত আদায় করা যেখানে সে জন্য আজান দেওয়া হয়।

মুসলিম শরীফের এ অধ্যায়ে আরেকটি হাদীসে আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন: “যে ব্যক্তি মুসলিম হয়ে আনন্দের সাথে সাথে আগামী দিন আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করতে চায় সে যেন এই সালাতগুলি নিয়মিত সেখানে আদায় করে যেখানে এগুলোর জন্য আজানের মাধ্যমে আহ্বান জানানো হয়। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের নবীর জন্য হেদায়াতের অনেক নিয়ম-নীতি প্রবর্তন করে গেছেন, আর এগুলোই হলো হেদায়াতের সত্যিকার নিয়ম-পদ্ধতি। যদি তোমরা জামাতে না এসে আপন ঘরে ঘরে সালাত পড়, যেমন ঐ পিছে পড়া (ঘরে সালাত আদায়কারী) লোক আপন ঘরে সালাত পড়ে, তা হলে তোমরা তোমাদের নবীর সুন্নাত ছেড়ে দিলে। আর যদি তোমাদের নবীর সুন্নাত ছেড়ে দাও তাহলে তোমরা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। যখন কোনো ব্যক্তি পবিত্রতা অর্জন করে এবং উত্তমভাবে ওজু সম্পাদন করে, অতঃপর সে কোনো মসজিদের দিকে চলে তখন তার জন্য প্রতিটি পদক্ষেপে একটি করে নেকী লিখা হয়, তার মর্যাদা এক স্তর উপরে উঠানো হয় এবং এর দ্বারা তার একটি পাপ মোচন করা হয়। আমাদের জানা মতে মুনাফেক, যার নেফাক পরিজ্ঞাত, ব্যতীত আর কেউ জামাতে সালাত পড়া থেকে বিরত থাকতো না। এমনও লোক ছিল যাকে দু’জনের মধ্যে করে মসজিদে আনা হতো এবং সালাতের সারিতে দাঁড় করানো হতো।

মুসলিম শরীফের আরেকটি হাদীসে আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে: “একদা একজন অন্ধ লোক এসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললো, হে আল্লাহর রাসূল, আমার কোনো চালক নেই যে সে আমাকে মসজিদে নিয়ে যাবে, আমার জন্য কি অনুমতি আছে আমি ঘরে সালাত পড়তে পারি? তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে অনুমতি দিলেন। তারপর লোকটি প্রর্ত্যাবর্তন করতে লাগলে রাসূল বললেন, তুমি কি আযান শুনতে পাও? সে বলল, হ্যাঁ, তখন তিনি বললেন, “তা হলে সালাতে উপস্থিত হও।

জামাতে সালাত পড়া এবং আল্লাহর ঘরে ঘরে অর্থাৎ মসজিদে মসজিদে যেখানে আল্লাহ তা‘আলা তাঁর নাম সোচ্চার করে জিকির করার অনুমতি দিয়েছেন তা প্রতিষ্ঠা করা যে ওয়াজিব তার প্রমাণে বর্ণিত হাদীসের সংখ্যা অনেক। সুতরাং প্রত্যেক মুসলিমের উপর ওয়াজিব এই বিষয়ের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা, এর দিকে অগ্রগামী হওয়া, এই সম্পর্কে পরস্পর ওসিয়ত করা এবং সন্তান-সন্ততি, পরিবার-পরিজন, প্রতিবেশী ও সকল মুসলিমকে এ জন্য উদ্বুদ্ধ করা। আর এগুলো হবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নির্দেশ পালনার্থে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কর্তৃক নিষিদ্ধ বিষয় থেকে সতর্ক থাকার জন্যে এবং আহলে নিফাক থেকে সরে থাকার মানসে, যাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা বিভিন্ন দোষে দোষারোপ করেছেন; তন্মধ্যে তাদের নিকৃষ্টতম দোষ হলো সালাতের বেলায় অলসতা প্রদর্শন করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “মুনাফিকগণ আল্লাহকে প্রতারিত করতে চেষ্টা করে; বস্তুত তিনিই তাদেরকে প্রতারিত করে থাকেন এবং যখন তারা সালাতে দাঁড়ায় তখন তারা শৈথিল্যের সাথে দাঁড়ায়, কেবল লোক দেখানোর জন্য এবং তারা আল্লাহকেই অল্পই স্মরণ করে; এরা দো-টানায় দোদুল্যমান, না এদের দিকে, না ওদের দিকে; এবং আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি তার জন্য কোনো পথ পাবে না।” [সূরা নিসাঃ ১৪২-১৪৩]

জামাতের সাথে সালাত আদায় থেকে পিছে থাকা সম্পূর্ণভাবে সালাতত্যাগী হওয়ার এক প্রধান কারণ। এটা জানা কথা যে, সালাত ত্যাগ করা কুফরী, চরম ভ্রামিত্ম ও ধর্মত্যাগী কাজ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “মুমিন লোক এবং কুফরী ও শির্ক এর মধ্যে পার্থক্য নির্ধারণকারী কাজ হলো সালাত ত্যাগ করা।” [মুসলিম শরীফে জাবির রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে এই হাদীস বর্ণিত]। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন: “আমাদের মধ্যে এবং কাফেরদের মধ্যে পার্থক্য নির্ধারণকারী বৈশিষ্ট্য হলো সালাত, যে ব্যক্তি সালাত ত্যাগ করে সে কুফরী করে।” সালাতের মর্যাদা বর্ণনা, তা নিয়মিত আদায়, আল্লাহ তা‘আলা  কর্তৃক নির্দেশিত পদ্ধতিতে তার প্রতিষ্ঠা করা এবং তা ত্যাগকারীর প্রতি ভীতি প্রদর্শন সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ও হাদীসের সংখ্যা অনেক, আশা করি তা সকলের জানা রয়েছে।

সুতরাং প্রত্যেক মুসলিমের উপরে কর্তব্য, সে যেন এই সালাতসমূহ তার সঠিক সময়ে নিয়মিতভাবে আদায় করে, আল্লাহর প্রবর্তিত পদ্ধতি অনুসারে সম্পাদন করে এবং অপর মু’মিন ভাইদের সাথে আল্লাহর ঘর মসজিদসমূহে জামাতের সাথে সম্পাদন করে; আর তা হবে আল্লাহ ও তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আনুগত্যের ভিত্তিতে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি ও তাঁর শাস্তি থেকে পরিত্রাণ লাভের আশায়। যখন সত্য প্রকাশ পায় এবং তার প্রমাণাদি স্পষ্ট হয়ে উঠে তখন কারো পক্ষে কোনো লোকের কথা বা অভিমতের ভিত্তিতে তা থেকে দূরে থাকা জায়েয নয়। কেননা, আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “হে মু’মিনগন! কোনো বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটলে তা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাছে; যদি তোমরা আল্লাহ তা‘আলা ও আখিরাতের দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে থাক। এটাই উত্তম ও পরিণামে প্রকৃষ্টতর।” [সূরা নিসাঃ ৫৯] আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, “সুতরাং যারা তাঁর আদেশের বিরুদ্ধাচারণ করে তারা সতর্ক হয়ে যাক যে, তাদের উপর বিপর্যয় আপতিত হবে অথবা আপতিত হবে তাদের উপর কঠিন শাস্তি।” [সূরা নূরঃ ৬৩]

জামাতে সালাত পড়ার মধ্যে যে অনেক উপকার ও বিপুল স্বার্থ নিহিত রয়েছে তা কারো কাছে অবিদিত নয়। তন্মধ্যে সবচেয়ে স্পষ্ট বিষয়টি হলো-

  • পারস্পরিক পরিচয় লাভ, নেক ও পরহেজগারীর কাজে সহযোগিতা এবং পরস্পরকে সত্য অবলম্বনের ও তার উপর ধৈর্য্য ধারণের ওছিয়ত প্রদান করা।
  • জামাতে সালাত পড়ার অন্যান্য উপকারের মধ্যে রয়েছে জামাতে অনুপস্থিত লোকদের জামাতের প্রতি উৎসাহিত করা।
  • জামাতে সালাত পড়ার অন্যান্য উপকারের মধ্যে রয়েছে অজ্ঞদের শিক্ষা প্রদান করা, আহলে নিফাকদের বিরাগভাজন করা ও তাদের থেকে দূরবর্তী হওয়া, আল্লাহর নিদর্শনগুলো তাঁর বান্দাহদের মধ্যে প্রকাশ করা এবং কথা ও কাজের মাধ্যমে আল্লাহর পানে লোকদের আহ্বান করা ইত্যাদি।

আল্লাহ তা‘আলা আমাকে ও সকল মুসলিমদের তাঁর সন্তোষজনক এবং দুনিয়া ও আখেরাতের ক্ষেত্রে মঙ্গলজনক কাজের তাওফীক দান করুন; আমাদের সবাইকে আমাদের নফসের অনিষ্টতা, আমাদের কাজসমূহের অমঙ্গল এবং কাফের ও মুনাফেকদের সাদৃশ্যপনা থেকে মুক্ত রাখুন। তিনিই তো মহান দাতা ও পরম করুণাময়।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
আল্লাহ তা‘আলা আমাদের নবী মুহাম্মদ, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবীগণের উপর সলাত ও সালাম বর্ষণ করুন।

আমীন!!

Print Friendly, PDF & Email
Banner Ad


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

1 COMMENT

  1. Assalam-u-walikum,
    Kono jamater Imam jodi sirk akeeda samparno hoy tahole ki sei jamate (Imam er pichone) salat adai kora jayej hobe?

আপনার মন্তব্য লিখুন