আমাদের সমাজে প্রচলিত ৮২টি কুসংস্কার !!

68
10362

সংকলনে: জাহিদুল ইসলাম | সম্পাদনায়: আব্দুল্লাহিল হাদী

প্রিয় ভাই ও বন্ধুগণ, আমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে এধরনের বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী। কিছু কিছু হল শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে।

মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ মার্কা কিছু বই এসবের সরবরাহকারী। অশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে লালন করে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সমাজে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য কুসংস্কার থেকে এখানে কয়েকটি মাত্র উল্লেখ করা হয়েছে। আপনাদের নিকট যদি কিছু জানা থাকে তবে মন্তবের ঘরে সংযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

(১) পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
(২) খাবার সময় সালাম দিতে নেই।
(৩) দোকানের প্রথম কাস্টমর ফেরত দিতে নাই।
(৪) নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
(৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
(৬) ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
(৭) জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
(৮) রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।
(৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।
(১০) ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
(১১) ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।
(১২) ঘর থেকে কোন উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর পেছন থেকে ডাক দিলে যাত্রা অশুভ হবে।
(১৩) ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।
(১৪) কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল দিতে হবে।
(১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”
(১৬) মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মৃত্যু দেখবে না।
(১৭) বলা হয়, কেউ ঘর থেকে বের হলে পিছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ। তাতে নাকি যাত্রা ভঙ্গ হয় বা অশুভ হয়।
(১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশ কৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে।
(১৯) রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
(২০) রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।
(২১) ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
(২২) ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
(২৩) মহিলাদের মাসিক অবস্থায় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।
(২৪) বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।
(২৫) ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহারা নষ্ট হয়ে যাবে।
(২৬) ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
(২৭) নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।
(২৮) নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।
(২৯) বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে বলা হয় শিয়ালের বিয়ে।
(৩০) আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।
(৩১) খানার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে বলা হয় খানা না কি কুকুরের পেটে চলে যায়।
(৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
(৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
(৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
(৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।
(৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
(৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
(৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বাহির হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।
(৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।
(৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।
(৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
(৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
(৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
(৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়)আসবে।
(৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
(৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
(৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
(৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
(৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
(৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
(৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
(৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”
(৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
(৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।
(৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
(৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
(৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।
(৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
(৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
(৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
(৬১) সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়– দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না।
(৬২) রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
(৬৩) সকাল বেলা দোকান খুলে যাত্রা (নগদ বিক্রি) না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না। তাহলে সারা দিন বাকীই যাবে।
(৬৪) দাঁড়ী-পাল্লা, মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হবে, না হলে লক্ষ্মী চলে যাবে।
(৬৫) শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।
(৬৬) রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে ধই বলতে হয়।
(৬৭) বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।
(৬৮) কোন ফসলের জমিতে বা ফল গাছে যাতে নযর না লাগে সে জন্য মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
(৬৯) বিনা ওযুতে বড় পীর (!!) আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম পড়ে যাবে।
(৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
(৭১) নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
(৭২) মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হবে।
(৭৩) স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।
(৭৪) দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।
(৭৫) গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।
(৭৬) বেচা কেনার সময় জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।
(৭৭) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
(৭৮) হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুখ: আসে।
(৭৯) বাড়ী থেকে কোথাও জাওয়ার উদ্দেশে বেড় হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙল হয়।
(৮০) স্বামীর নাম বলা জাবে না এতে অমঙল হয়।
(৮১) বাছুর এর গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারো কু দৃষ্টি থেকে বাচা যায়।

ভিজিটরদের দেওয়া কিছু কুসংস্কার

(১) সকাল বেলা বাসি ঘর ঝাড়ু না দিয়ে বের হলে অমঙ্গল হয় কুসংস্কার। – Shahanaz Yeasmin Ummal
(২) খাবার সময় সালাম দিতে নেই। – PeaceIslam

এইসব কুসংস্কারের মধ্যে আপনি কইটা জানেন? মন্তব্য করুন। :)


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

68 COMMENTS

  1. তোমাদের মধ্যে একটা দল থাকা চাই,যারা মানুষকে কল্যানের দিকে ডাকবে এবং ন্যায়ের আদেশ ও অন্যায় থেকে নিষেধ করবে।তারাই হবে দুনিয়া ও আখিরাতের সফলকাম।[সুরা-আল-ইমরান]

  2. প্রিয় ভাই ও বন্ধুগণ, আমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে এধরনের বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী। কিছু কিছু হল শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে।
    মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ মার্কা কিছু বই এসবের সরবরাহকারী। অশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে লালন করে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সমাজে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য কুসংস্কার থেকে এখানে কয়েকটি মাত্র উল্লেখ করা হয়েছে। আপনাদের নিকট যদি কিছু জানা থাকে তবে মন্তবের ঘরে সংযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।
    http://www.quraneralo.org/81-innovation/

  3. aro akta ase taholo dorjar shampe jota olto obosthai thaka jabe tate na ki omongol hoi

  4. I’m absolutely agree with you. Because those ancient talk comes to us without religious evidence and it destroy our Islamic faith.

  5. আসল পয়েনটটাই তো উল্লেখ করলেন না ভাই! “খাবার সময় সালাম দিতে নেই”। অতি প্রচলিত একটি কুসংস্কার। আমার মতে এটি এক নম্বর পয়েন্টে আসা উচিত ছিল। সব মিলিয়ে আপনাদের প্রচেষ্টার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া রাখি আল্লাহ যেন আপনাদের এ মহতি কাজগুলোকে কবুল করেন। আমিন।

  6. PeaceIslam jee bhai inshaAllaah update kore dicchi ekhoni.. ae jonnei toh shobar help cheyechi amra. Jazaak Allah Khairan mone koriye dewar jonne.

  7. সকাল বেলা বাসি ঘর ঝাড়ু না দিয়ে বের হলে অমঙ্গল হয় । এটা বহুল প্রচলিত ।

  8. ভাই আরেকবার বিরক্ত করতে চাচ্ছি। আপনাদের দেওয়া লিস্ট অনুযায়ী ক্রমিক নম্বরে সমস্যা আছে। লক্ষ্য করলে দেখবেন ক্রমিক নং 70 এর পর 72 শুরু হয়েছে। অর্থাৎ 71 নম্বরটি বাদ গেছে। আশা করি আমার এ অনধিকার চর্চায় আহত হবেন না।

  9. ১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশ কৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে। – eita ku-shongskar na, hadis-a ase ordhek rod ordhek saya bisishto jaygay jin/shoytan boshe, tai ei rokom jaygay boshte hoy na.

  10. ৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
    Ata korte hobe Islamic CAll center …Uanara bolse… (24 Hour) Islamic Call Center +88-09611-100-200, +88-01768-121-121,,,

  11. Sopno Bilashi oder ke kindly call diye bolen, je bhai ektu Quran or Hadith er reference dite. Mukher kotha bolle toh r bisshash kora jacche nah.. manush mukhher kothai bisshash korse bolei toh ajke amader shomaje eto কুসংস্কার.

  12. quraneralo …But apnara atar Kono Reference den nai,,,,reference dile better hoto… zajakaAllah

  13. Sopno Bilashi quraneralo aeta toh already ekta procholito কুসংস্কার. er reference toh manush mukhe mukhei bole.. tobe ha jodi aeta কুসংস্কার na hoye thake tahole jini bolchen aeta কুসংস্কার na ebong er reference quran or hadis e esheche, tar uchit amader reference janano. amra shonge shonge thik kore dibo inshaAllaah. 
    Waiyaak..

  14. many of these  got logical reasons and scientific as well, but, most of these are superstitions indeed.

  15. কাপড় পরা অবস্থায় সেলাই করা যােব না

  16. এগুলোর ব্যাপারে জানতে চাচ্ছিঃ
    ১। “বাসর রাতে  বিড়াল মারতে হয়, নইলে স্বামীর কপালে দুঃখ আছে” :P
    ২। খাটো মেয়ে মানুষ বিয়ে করা ভালো না।
    ৩। কাউকে রুমাল দিলে তার সাথে ঝগড়া হয়।

  17. ‘লাকি জামা, লাকি প্যান্ট পড়লে, পয়া মাঠে খেলা পড়লে নাকি প্রিয় দল জেতে।’ এগুলোতো কুসংস্কার।

  18. amee soto bela thekey murgir matha khaoar ovvas kori nay.ekhono ta khete paree nay.othocho amar mayer mrittur age dekha to dure,kotha hoyesilo 10/12 din age.

  19. amar basay vat amra cookar thekey nie khay,Allah pak to amake 1 jon sele sontan dan koresen.Alhamdulillah.meye sontan dan korleo kokhono okhushi hotam na.

  20. হাত থেকে চিরুনি পড়ে গেলে বাসায় অতিথি আসবে । 

    ঘরের ভিতর প্রজাপতি আসলে টাকা আশে ।

    কাছে লোহা জাতিও কিছু থাকলে ভুতে বা জিনে ধরে না। 

    কারো পায়ের শাথে বা গায়ের শাথে পা লাগলে পা বা গা হাতে ধরে স্পর্শ  করে হাতকে মুখে চুমু খেতে হবে।

  21. প্রথমে সম্পাদককে ধন্যবাদ জানাই সুন্দর একটি বিষয়ের আলোকপাত করার জন্য। আমি ২২টির মত জানতাম না। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ”আমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে এধরনের বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী। কিছু কিছু হল শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে”।
    আমার জানতে ইচ্ছা করছে যে, তাহলে এধরনের কুসংস্কার আসলে ঠিক না এবং কিছু আমরা করতে পারব আবার কিছু মানা যাবে না। যেমনঃ (উদাহরণ বিশেষ)
    ১। খাবার সময় সালাম দিতে নেই। তাহলে আমি কি সালাম দিতে পারব?
    ২। মহিলাদের মাসিক অবস্থায় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না। এখানে তাহলে রং বিশেষ কোন বিষয় নয়?

আপনার মন্তব্য লিখুন